গুজরাটে সাম্প্রদায়িক হিংসার পর কলমে, রাস্তায় সরব হয়েছিলেন নচিকেতা চক্রবর্তী। যার কারণে দুই বাংলায় তুমুল জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তী।
নচিকেতা চক্রবর্তী জানালেন, ‘লজ্জা লাগছে। তবে আনন্দও হচ্ছে। আমার অনুষ্ঠান দিয়ে প্রেক্ষাগৃহের যাত্রা শুরু হলে আরও ভালো লাগবে।’শুরু থেকেই স্রোতের বিপরীতে হাঁটতে ভালবাসেন নচিকেতা। একুশ শতকে দাঁড়িয়েও স্মার্টফোন ব্যবহার করেন না তিনি। ‘ক্যাবলা’ ফোনেই সারেন কথা বলা আর মেসেজিংয়ের কাজ। নিজের কোনও ইমেল আইডিও নেই। সম্প্রতি আত্মজীবনী শুরু করেছেন গায়ক। নাম দিয়েছেন ‘বিপজ্জনক হারমোনিয়াম’।
৩০ বছরের সংগীত জীবনে প্রায় ১০ হাজারের কাছাকাছি স্টেজ শো। প্রকাশিত হয়েছে প্রায় ৮০০ গান।অগ্রগতির কর্ণধার তপন মণ্ডল জানিয়েছেন, নচিকেতা তো শুধু সুরকার-গায়ক নন, দার্শনিকও। তার গানবন্দি দর্শনের ম্যাজিকে বহু জীবনে পরিবর্তন এসেছে। বিপদগামী ছাত্রযুবর প্রেরণা হয়ে উঠেছেন নচিকেতা। এমন মানুষকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অডিটরিয়াম বানানোই যায়।
Leave a Reply