


অক্টোবর ১৯: সপ্তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া মেলা চীনের ইয়ুননান প্রদেশের রাজধানী খুনমিংয়ে চলছে। চীন ও দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম এই মেলা। এই মেলা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর ব্যবসায়ীদের জন্য চীনা সুযোগ কাজে লাগানোর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তাঁরা এই সুযোগ কাজে লাগাতে আগ্রহী।
নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ মন্ত্রণালয়ের সচিব মধু কুমার মারাসিনি বলেন, চীন এবং দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে অংশীদারিত্ব ভৌগোলিক নৈকট্য, যৌথ সমৃদ্ধি, এবং যৌথ চাহিদা ও প্রত্যাশার ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এক্সপোতে অর্থনৈতিক সহযোগিতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা বিভিন্ন পক্ষের যৌথ উন্নয়ন বাস্তবায়নে সহায়ক।
নেপাল ফেডারেশন অফ চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান চন্দ্র প্রসাদ ঢাকর বলেছেন, নেপাল কৃষি, পর্যটন, নতুন জ্বালানি, অবকাঠামো নির্মাণ, তথ্যপ্রযুক্তি, ভেষজ ওষুধ, এবং ফার্মাসিউটিক্যালস ক্ষেত্রে চীনের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়ার প্রত্যাশায় রয়েছে।
লংকান সিলন চেম্বার অফ কমার্সের চেয়ারম্যান হুরাঙ্গামুওয়া বলেন, এবারের এক্সপো সার্বিকভাবে অফলাইনে আয়োজন করা হয়েছে। এটি লংকান কোম্পানিগুলোর আরও সরাসরি চীনা বাজার সম্পর্কে জানার একটি দুর্দান্ত সুযোগ। মেলায় অংশগ্রহণকারী লংকান ব্যবসায়ীরা রপ্তানি ও পর্যটনে সহযোগিতার সুযোগ পাওয়ার আশা করছেন।
লেখিকা: ওয়াং হাইমান (ঊর্মি)
সাংবাদিক, বাংলা বিভাগ
চায়না মিডিয়া গ্রুপ, বেইজিং চীন।