বুধবার, অক্টোবর ৪, ২০২৩
spot_img
বাড়িআন্তর্জাতিকজোখাং মন্দিরের পুনর্গঠন ও সুরক্ষা

জোখাং মন্দিরের পুনর্গঠন ও সুরক্ষা

১৯৬১ সালে, চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদ একে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক অবশেষ সুরক্ষা ইউনিটের প্রথম ব্যাচ হিসাবে ঘোষণা করে; ২০০০ সালের নভেম্বরে, ইউনেস্কো জোখাং মন্দিরকে ‘বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা’-য় পোতালা প্রাসাদের একটি সম্প্রসারণ প্রকল্প হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করে। জোখাং মন্দিরের বিখ্যাত লামা নিমা সেরিং বলেন, ‘জোখাং মন্দিরে না আসা মানে লাসায় না আসা’। ২০০৯ সালের ৩ অক্টোবর জোখাং মন্দিরের পুনর্গঠন ও সুরক্ষাকাজ শুরু হয় এবং এই প্রকল্পে ১ কোটি ৮১ লাখ ৭০ হাজার ইউয়ান বরাদ্দ দেওয়া হয়।
জোখাং মন্দিরের পুনর্গঠন ও সুরক্ষা প্রকল্প হচ্ছে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ‘একাদশ পাঁচসালা পরিকল্পনায়’ ২২টি প্রকল্পের মধ্যে একটি। চীনের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার গবেষণালয় এ পুনর্গঠন ও সুরক্ষাকাজের প্রস্তাব দেয়। প্রকল্পটির পুনর্গঠন ও সুরক্ষাকাজ সম্পন্ন হওয়ার পর, এই জোখাং মন্দিরের সকল স্থাপত্য ঝুঁকিমুক্ত হয়।
চায়নিজ একাডেমি অফ কালচারাল হেরিটেজ প্রযুক্তিগত সমস্যা সমাধানে সহায়তা করার জন্য বহুবার বিশেষজ্ঞদের তিব্বতে পাঠিয়েছে। ২০১১ সালের ৮ জুন মন্দির সংরক্ষণকাজ সম্পন্ন হয়। জোখাং মন্দিরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাপন অনুষ্ঠানও আয়োজন করা হয়।

লেখিকা: ওয়াং হাইমান (ঊর্মি)
সাংবাদিক, বাংলা বিভাগ
চায়না মিডিয়া গ্রুপ, বেইজিং চীন।

প্রিয় পাঠক, স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিও আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, cbnnews04@gmail.com ঠিকানায়। অথবা যুক্ত হতে পারেন chinabanglanews আমাদের ফেসবুক পেজে। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।

এই বিভাগের আরও খবর

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

আমাদের লাইক পেজ

- Advertisment -spot_img

জনপ্রিয় পোস্ট