সোমবার, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৩
spot_img
বাড়িবিশেষ সংবাদপবিপ্রবি'র শিক্ষকদের মতামতে 'জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪'

পবিপ্রবি’র শিক্ষকদের মতামতে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪’

মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ জাতীয় সংসদে ক্ষমতাসীনদের টানা ১৫তম এবং দেশের ৫২তম বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন তিনি। এবার তার বাজেট বক্তব্যের শিরোনাম ছিল ‘উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে।’

এ বাজেট নিয়ে কি ভাবছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(পবিপ্রবি) শিক্ষকরা?

বর্তমান সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় স্বস্তি প্রদান, অর্থনীতির টেকসই পুনরুদ্ধার এবং স্মার্ট বাংলাদেশ
গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ২০২৩—২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেছে। আমাদের অর্থনীতি বর্তমানে যে পর্যায়ে আছে সে বিবেচনায় এবারের বাজেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখন করোনাত্তোর অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের বিরুপ প্রভাব, আইএমএফের সংস্কার শর্ত পালন, ডলার সংকট, দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি, সিন্ডিকেটের প্রাধান্য, নির্বাচনী বছর হওয়ায় আর্থিক ব্যবস্থাপনার দূর্বলতা ইত্যাদি চ্যালেঞ্জের মুখে দাড়িয়ে যা এই বাজেটের মাধ্যমে
সফলভাবে কাটিয়ে উঠতে হবে। কারণ ২০২৬ সালে আমরা মধ্যম আয়ের দেশ হবার বা উন্নয়নশীল দেশ হবার যে কার্মসূচিতে আছি, সেটা অর্জন করতে হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা এসডিজি গোল বাস্তবায়নের পথে হাটছি। সরকারকে একদিকে জাতীয়
নির্বাচনকে সামনে রেখে জনতুষ্টির দিকে গুরুত্ব দিয়ে এবং অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তগুলো বাস্তবায়নের চাপ বিবেচনায় রেখে এ বছরের বাজেট প্রস্তাবনা তৈরী করেছে। প্রস্তাবিত বাজেটের যে আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে, তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৫.২ শতংশ। পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৪৭ কোটি এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫.২ শতাংশ। রাজস্ব আয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের তুলনায় ৬৭ হাজার কোটি টাকা বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মাধ্যমে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি এবং অন্যান্য
উৎস হতে ৭০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

— অধ্যাপক জেহাদ পারভেজ
সভাপতি
শিক্ষক সমিতি
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

# বাংলাদেশের অর্থনৈতিক  দিকদর্শন ও উন্নয়ন অভিযাত্রার চালচিত্র ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট।

১৯৭২-১৯৭৩ এর  ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেটের তুলনায় জিডিপি’র ক্রমবৃদ্ধির ধারায় ৮৬,৩৪০ গুণ বড়। বিশ্বের ৫০ টি বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতি ও এশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। নির্বাচনী বছরে জনতুষ্টিবাদী বাজেট কিংবা উচ্চাভিলাষী বাজেটের স্হলে ভারসাম্যমূলক বাজেট, অর্থনীতির  করোনা পরবর্তী অভিঘাতে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার প্রয়াস। বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতিতে ৯.৩৩ শতাংশ মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণে নিধান অপর্যাপ্ত, মুদ্রানীতির চাপে টাকার বিনিময় হারের অবনমনে, রিজার্ভ গতবছরের এ সময়ের চেয়ে ১৬ হাজার কোটি ডলার কম হওয়ার প্রক্ষাপটে, প্রবৃদ্ধির ধারায় ব্যত্যয়সহ, ডলার সংকটে নিয়ন্ত্রিত আমদানি ব্যয় সংকোচন, রফতানি আয়ের ঝুঁকি, বৈদেশিক বিনিয়োগে পুঁজি প্রত্যাহার,  রেমিট্যান্স প্রবাহে ভাটা,  সঞ্চয় ভেঙে সাধারণ মানুষের জীবনযাপন, কর অবকাশ, শুল্ক কর আরোপে পুনঃমূল্যস্ফীতির পরিণতি, আইএমএফ’র ঋণশর্তে গ্যাস ও বিদ্যুতের ভর্তুকি তুলে দেয়া-সব মিলিয়ে ৩ লক্ষ  ৭০ হাজার টাকার ঘাটতি বাজেট সরকার ও জনগণের জন্য অথর্ব এই চাপ তৈরি করবে। অর্থ পাচার,  ঋণখেলাফ, ব্যাংকিং ও নন ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে সৃষ্ট দুর্নীতির সর্বগ্রাস, বাজেটকে নারী অভিমুখীন করার উদ্যোগহীনতা, শিক্ষায় জিডিপি’র মাত্র ২.১১০ শতাংশ বরাদ্দ, বল পয়েন্ট কলম, টিস্যু, ন্যাপকিনের  উপর ভ্যাট আরোপ, ২৪ সাল থেকে বৈদেশিক/প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের কিস্তি সুদের দায়, সম্ভাব্য বৈদেশিক নিষেধাজ্ঞা, মেঘাপ্রকল্পের দূরবর্তী ফল, অনুন্নয়ন বাজেট, অর্থবছরের শেষ দুইমাসে পরিবীক্ষণ ব্যতিরেকে যেনতেন কাজ করে অর্থলোপাট, এ বাজেটের বড় রকম চ্যালেঞ্জিং দিক। তবে সরকারের আশু করণীয় হবে জনতুষ্টি ও অর্থনীতি বাঁচানোর লড়াইয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্ত ও শহুরে ভাসমান মানুষের  জীবিকাকে অগ্রগণ্য করে তোলা।

— অধ্যাপক আবুল বাশার খান
ডিন
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ
# ২০২৩—২০২৪ অর্থ বছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটটি বাংলাদশর ইতিহাসে সর্বোচ্চ বাজেট যা একইসাথে সাহসী এবং চ্যালঞ্জিংও বটে। এ অর্থবছরর বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭৬১৭৮৫ কোটি টাকা যা ২০২২—২৩ অর্থবছরের বাজেট (৬৭৮০৬৪ কাটি) এর তুলনায় ১২.৩৫ শতাংশ বেশি। প্রস্তাবিত বাজেটটি নানা কারনে আলোচিত ও সামালোচিত। এবারের বাজেটের কিছু গুরুত্বপূর্ন খাতে  বরাদ্দ (মোট বাজেটের শতাংশ হার) কমেছে যা সত্যিই হতাশাজনক। একজন শিক্ষক হিসেবে প্রথমে বলতে চাই শিক্ষা খাতের কথা। শিক্ষা খাতে ২০২৩—২৪ অর্থবছরের বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৮৮১৬২ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ১১.৫৭ শতাংশ অথচ ২০২২—২৩ অর্থবছরে যা ছিল মোট বাজেটের ১২.১ শতাংশ (৮১৪৪৯ কাটি) এমনকি ২০২৩—২৪ অর্থবছরের শিক্ষাখাতের মোট বরাদ্দ জিডিপির ১.৭৬ শতাংশ যেখান ২০২২—২৩ অর্থবছরে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ ছিল জিডিপির ১.৮৩ শতাংশ। এখানে উল্লেখ করতে চাই, ইউনেস্কোর মতে শিক্ষাখাতের যথাযথ উন্নয়নে একটি দেশের মোট জিডিপির ৬.০ শতাংশ ব্যয় করা উচিত। এদিক থেকে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে রয়েছি। শিক্ষার মত স্বাস্থ্যও একটি গুরুত্বপূর্ন খাত হিসবে বিবেচিত। ২০২৩—২৪ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতেও বরাদ্দ কমছ। এ অর্থবছরে মোট বাজেটের ৫.০ শতাংশ স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়ছে যা ২০২২—২৩ অর্থবছরের মোট বরাদ্দ ৫.৪ শতাংশের চেয়ে কম। অনুরুপভাবে কৃষি খাতে বরাদ্দ কমেছে। প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে মোট বাজেটের ৪.৬৪ শতাংশ যা ২০২২—২৩ অর্থবছর ছিল ৪.৯৭ শতাংশ। যা হাক, এবারের বাজেটে কিছু খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে যেমন সামাজিক নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ বড়েছে যা প্রয়োজনীয় হিসেবে বিবেচিত। আর একটি বিষয়, বর্তমানে দেশে যে মূল্যস্ফীতি চলছে তা কিভাব নিয়ন্ত্রণ করা হবে সে সম্পর্কে বাজেটে কান সুস্পস্ট দিক নির্দশনা নেই। প্রস্তাবিত বাজেটে এ রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়ছ ৫ লাখ কাটি টাকা এবং ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। অর্থনীতির একজন শিক্ষক হিসেবে আমি মনে করি এবারের বাজেটের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা এবং ঘাটতি অর্থসংস্থান করা। এতো বিপুল পরিমাণ ঘাটতি যা মোট বাজেটের ৩৪.৩৬ শতাংশ, তা সত্যিই বাজেট বাস্তবায়নকে কঠিন করে তুলবে। এ বিপুল ঘাটতি মেটাতে সরকার অভ্যন্তরীণ উৎস থেকপ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে ১ লাখ ২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অভ্যন্তরীণ উৎস বিশষ করে ব্যাংক থেকে এত বিপুল পরিমান ঋণ নিলে দেশীয় বিনিয়াগ বাধাগ্রস্ত হবে যা অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এছাড়া বিদেশী অর্থসংস্থান সময়মত না পাওয়া গেলে বাজেট বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়বে। সবমিলিয় যদি রাজস্ব আদায়র লক্ষ্যমাত্রা ও ঘাটতি অর্থসংস্থান ব্যাঘাত ঘটে তাহলে বাজেটের লক্ষ্য জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশ ও মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশ অর্জন করা দুরহ হবে।

—অধ্যাপক ড. মাঃ সুজাহাঙ্গীর কবির সরকার
চেয়ারম্যান
অর্থনীতি ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

প্রতিবারের ন্যায় এবারও ১ জুন ২০২৩ খ্রি. তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ৫২—তম বাজেট মহান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এবারের (২০২৩—২৪ অর্থ বছরের) বাজেটের পরিমাণ ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। এবারের বাজেট গত বছরের তুলনায় ১২.৩৪% বেশি হলেও মূল্যস্ফীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি বলে জানিয়েছেন অনেক অর্থনীতিবিদ। গত বছরের তুলনায় শতকরা হারে যে সকল খাতে বরাদ্দ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো বিনোদন, সংস্কৃতি ও ধর্ম, জনশৃংখলা ও নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ, প্রতিরক্ষা, কৃষি, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন, পরিবহন ও যোগাযোগ এবং শিক্ষা ও প্রযুক্তি। তবে এসব খাতসমুহের মধ্যে কৃষি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা উচিত ছিল বলে জানিয়েছেন অনেকেই।

বিজনেসের শিক্ষক হিসেবে আমি দু’টি খাত সম্পর্কে বলতে চাই। এক, বাংলাদেশ যেখানে বেশিরভাগ কৃষিপণ্য যেমন—চাল, ডাল, পিঁয়াজ, রসুন থেকে শুরু করে বিভিন্ন মসলাদিও আমদানি করে। সেক্ষেত্রে, কৃষিখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করে সুলভ মূল্যে কৃষি পণ্য উৎপাদন ও বন্টন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার দিকে  নজর দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করি। এতে করে বর্তমান সরকারের জন্য আগামী নির্বাচনে আস্থা তৈরির একটি সুযোগ হতো। দুই, শিক্ষাখাতেও বরাদ্দ বৃদ্ধি করা উচিত ছিল কারণ বিশে^র সাথে তাল মিলিয়ে মানসম্পন্ন গ্রাজুয়েট তৈরিতে শিক্ষাখাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দের বিকল্প নেই। যেখানে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের মাধ্যমে মানসম্পন্ন গ্রাজুয়েট তৈরি লক্ষ্য, সেখানে প্রচলিত বাজেট কিংবা তার কম অর্থসংস্থানের মাধ্যমে এহেন অভিপ্রায় বাস্তবে বাধাগ্রস্থ হবে। মানস¤পন্ন গ্রাজুয়েট তৈরিতে শিক্ষার্থীকে হাতে—কলমে শিক্ষাদানের জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত শিক্ষক, পর্যাপ্ত ও মানসম্পন্ন শ্রেণিকক্ষ, ল্যাব ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশ। তাই অন্যান্য দেশের (প্রতিবেশি ভারতে ১৬.৫৪%, নেপাল ১৫.০১%) ন্যায় এ খাতে আরো বরাদ্দের প্রয়োজন। তবে জ¦ালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বৃদ্ধির হার প্রশংসনীয় কারণ এর উপর নির্ভর করে দেশের উৎপাদননির্ভর বিভিন্ন ধরণের ইন্ডাস্ট্রি। এছাড়াও সুদের হারে বরাদ্দ বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি কমাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে সুষ্ঠু তদারকির উপর অন্যথায় ব্যয় সংকোচন, প্রকল্প সঠিকভাবে ও সঠিক সময়ে পরিচালনা কিংবা আর্থিক সাশ্রয় কোনটিই সম্ভব নয়।
—-অধ্যাপক ড. আফ্জাল হোসাইন
চেয়ারম্যান, মার্কেটিং বিভাগ
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রিয় পাঠক, স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিও আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, cbnnews04@gmail.com ঠিকানায়। অথবা যুক্ত হতে পারেন chinabanglanews আমাদের ফেসবুক পেজে। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।

এই বিভাগের আরও খবর

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

আমাদের লাইক পেজ

- Advertisment -spot_img

জনপ্রিয় পোস্ট