


হুয়াতেমি হচ্ছেন তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের তৃতীয় গণহাসপাতালের উপ-প্রধান এবং প্রধান চিকিত্সক। চিকিত্সা খাতে কাজ করছেন বিগত ২৭ বছর ধরে। তিনি সমবসময় ‘জনগণকে সেবা দেওয়ার’ মৌলিক লক্ষ্যকে মনে রাখেন। সেই সাথে ‘প্রাণ বাঁচাতে হবে’—এই চেতনাও কাজ করে তাঁর মধ্যে। তিনি তুষারাবৃত মালভূমির একজন চিকিত্সক। তাঁর গল্প মনোমুগ্ধকর।
তিনি পর্যায়ক্রমে অস্ট্রেলিয়ার জেমস কুক বিশ্ববিদ্যালয় এবং হারপিন চিকিত্সা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ও ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারী ঠেকাতে বিভিন্ন কাজ তাঁর মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। ২০২০ সালের শুরুর দিকে, তিব্বতে প্রথম কোভিড-১৯ রোগী চিহ্নিত হয়। ২০২২ সালের অগাস্টে তিব্বতে এই ভাইরাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। হুয়াতেমি’র নেতৃত্বে তাঁর চিকিত্সাদল মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ‘জনগণকে শীর্ষস্থানে রাখা এবং জনগণের জীবন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’—এই ধারণা সবসময় মনে রাখেন তিনি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে তিনি আরও বেশি শিখবেন, শেখার মনোভাব নিয়ে প্রতিবছরের দুই অধিবেশনে অংশ নিতে চান তিনি।
লেখিকা: ওয়াং হাইমান (ঊর্মি)
সাংবাদিক, বাংলা বিভাগ
চায়না মিডিয়া গ্রুপ, বেইজিং চীন।